সম্পূর্ণ ভেতরে একই ধুকধুক
চৈতালি চৈতি
কিবা হয় কিবা না হয়
হাহাকারেই সব রয়
সেই বৃত্তাকারে আবদ্ধ।
দৃষ্টিতে পড়লে মুখ
আকষ্মিক পোড়া অসুখ
নিজের সবটাই করে স্তব্ধ।।
জড়তায় জড়িত মায়া
খাঁ খাঁ রৌদ্র ছায়া
ভালো আছি দূরে সরে।
মনের কুহু কুজন
ভালো মানিয়ে নেয় মন
পিছুটানেই দিব্যি পরান পুড়ে।।
চলমান আবেগের গতি
সঙ্গে ধাবমান স্মৃতি
অনাদরে মরে আশা।
জোনাকির সুন্দর আলো
নিশিতেই মানায় ভালো
মন করে ডোবাভাসা।।
একটা রাতের দ্বিপ্রহরে
অগোছালো অগোচরে
মনে আসে কত কথা।
ঝিঁঝিঁ পোকার স্পষ্ট ডাক
শুকনো নদীর বাঁক
ভাজে ভাজে জমা ব্যথা।।
দুটো চোখ ভরা কাজল
সে কাজল পেরিয়ে জল
এসে ভিজায় বুক।
ব্যথিত রুক্ষ প্রান্তর
ক্ষত বিক্ষত অন্তর
সম্পূর্ণ ভিতরে ঐ একই ধুকধুক।।
কড়চা/ সি সি
Facebook Comments Box